এসময় মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রয়াত ক্রিকেটার মোশাররফ রুবেল জাতীয় দলের খেলোয়ায় ছিলেন, এটাই তার সবচেয়ে বড় পরিচয়। তিনি বিশ্বে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। দায়িত্ববোধের জায়গা থেকেই আমরা দ্রুততম সময়ে তার কবরটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছি।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘রুবেল জাতীয় দলের খেলোয়াড় ও মেধাবী ছাত্র ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্লু-ব্যাজ পুরস্কার পেয়েছেন। মারা যাওয়ার পর তার পরিবারের আকুতি ছিল কবরটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের। পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ৯০ দিনেরও কম সময়ের মধ্যে সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে অনুমোদনের চিঠি হস্তান্তর করতে পেরেছি আমরা।
তিনি বলেন, ‘আমরা সবাই জানি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খেলাপ্রিয় একজন মানুষ। খেলোয়াড়দের যেকোনো সমস্যা ওনি খুব গুরুত্বসহকারে দেখেন। রুবেলের পরিবার প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আকুতি জানিয়েছিলেন যেন তার কবরটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সেটিকে সবোর্চ্চ গুরুত্ব দিয়ে আমরা কাজটি সম্পন্ন করেছি। রুবেলের একমাত্র ছেলে তার বাবার স্মৃতি স্মরণ করতে পারবে।
ব্রেন টিউমারের সঙ্গে সাড়ে তিন বছরের লড়াইয়ের পর হার মেনেছেন জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মোশাররফ হোসেন রুবেল। গত ১৯ এপ্রিল মোসারফ রুবেল মারা যান। স্ত্রী ফারহানা রহমান চৈতির সঙ্গে তিনি রেখে গেছেন পাঁচ বছরের ছেলে রুশদানকে।
দৈনিক অন্যধারা/ এইচ