আবুল কালাম আজাদ বলেন, ডিজিএফআই, এনএসআই, ডিবিসহ গোয়েন্দা সংস্থাগুলো অনেক সময় সঠিক তথ্য দেয় না। তিনি প্রধানমন্ত্রীকে তৃণমূল নেতা–কর্মীদের মাধ্যমে নিজস্ব ম্যাকানিজমে (উপায়ে) তথ্য সংগ্রহের পরামর্শ দেন।
জাতীয় সংসদে সাধারণ প্রস্তাবটি আনেন সরকারি দলের সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। তাঁর প্রস্তাবে বলা হয়, ‘এই মহান সংসদের অভিমত, যে ঘৃণ্য খুনিচক্র ও চক্রান্তকারী গোষ্ঠী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টের শহীদদের নিষ্ঠুর ও নির্মমভাবে হত্যা করেছিল, তাঁদের প্রতি তীব্র ঘৃণা জানাচ্ছি। কিন্তু চক্রান্তকারীদের প্রেতাত্মারা এখনো ক্ষান্ত হয়নি। পুনরায় রাষ্ট্রক্ষমতায় ফিরে এসে ইতিহাসের চাকাকে ঘুরিয়ে দিতে আজও তাঁরা ঘৃণ্য তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
তাদের এই ঘৃণ্য চক্রান্তকে সফল হতে দেওয়া যায় না। ইতিহাসের পাদদেশে দাঁড়িয়ে জাতির পিতা, বাঙালির মহত্তম ব্যক্তিত্ব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল শহীদকে বিনম্র চিত্তে ও শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি এবং বঙ্গবন্ধু তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকল চক্রান্ত ব্যর্থ করে দেওয়ার শপথ গ্রহণ করছি। ২০২২–এর আগস্ট মাসে একাদশ জাতীয় সংসদের ঊনবিংশতম অধিবেশনে এই হোক প্রত্যয়দৃঢ় ঘোষণা।
দৈনিক অন্যধারা/ এইচ

