হত্যাকান্ডের ঘটনাস্থল ও স্বাক্ষীদের জিজ্ঞাসা শেষে সাংবাদিকদের বলেন, শাকিল হত্যাকান্ডের প্রকৃত জড়িত আসামীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। তিনি আরো বলেন, বাদীর বক্তব্য শুনেছি । যিনি ভিডিও করেছেন তার কথাও শুনেছি। আসামীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।
মামলার বাদী শাকিলের বড় ভাই সাঈদ বলেন, এসপি স্যার এসেছিলেন। যারা যারা এজাহারে স্বাক্ষী আছে তাদের জিজ্ঞাসা করেছেন। শাকিল হত্যার বিচারে ওনি কোন রকম ছাড় দিবেন না তিনি আশ্বস্ত করেছেন। এসপির বক্তব্যে মামলার বাদী খুশি এবং এলাকাবাসী আশ্বস্ত হয়েছেন বলে মামলার বাদী জানান।
উল্লেখ্য, ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ভানোর ইউনিয়নের হলদিবাড়ী হাট জামে মসজিদে শুক্রবার জুম্মার নামাজের সময় আলোচনার সময় হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তিমূলক ইমাম বক্তব্য প্রদান করিলে দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত ৩ সেপ্টেম্বর সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে ভানোর ইউনিয়ন মৎসজীবীলীগের সভাপতি শাকিল আহম্মেদ গুরুত্বর আহত হলে দিনাজপুর এম রহিম মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৪ সেপ্টেম্বর ভোরে মারা যায়।